অনেকের অনেকের হয়তো মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে 3G,
3.5g, 3.9G এসব কি, আসলে আমাদের দেশে 2G থেকে
3G প্রথম
তো তাই ঘুরপাক খাওয়া স্বাভাবিক তবে জেনে
অবাক হবেন পৃথিবীর কয়েকটি দেশে ইতি মধ্য 4G বা
LTE চালু হয়ে গিয়েছে, যাহোক 2G, 3G, 4G, LTE
প্রযুক্তি ও এর গতিসীমা নিয়ে কিছু তথ্য আপনাদের
সামনে তুলে ধরা হল।
3g :...
► 2G = GSM (Global System for
Mobile) গ্লোবাল সিস্টেম ফর মোবাইল
► 2.5G = GPRS (General Packet Radio
Service) জেনারেল প্যাকেট রেডিও সার্ভিস
* জিপিআরএস প্রতি সেকেন্ডে 56-114 kbit
ডাটা প্রদান করতে সক্ষম
► 2.75G = EDGE (Enhanced Data Rate
for GSM Evolution) উন্নত ডাটা রেট GSM
বিবর্তনের জন্য
EDGE : প্রতি সেকেন্ডে 400kbit পর্যন্ত
ডাটা প্রদান করতে সক্ষম।
► 3G = (Third Generation) তৃতীয়
প্রজন্মের ইন্টারনেট সেবা।
যা WCDMA-(UMTS) প্রযুক্তির
মাধ্যমে পরিচালনা করা হয়,
WCDMA = (Wideband Code Division
Multiple Access) ওয়াইডব্যান্ড কোড
ডিভিশন মাল্টিপল অ্যাকসেস
* যার গতি EDGE চেয়ে বেশী
► 3.5G
HSDPA (High Speed Downlink Packet
Access) হাই স্পিড ডাউনলিংক প্যাকেট
অ্যাক্সেস,
HSDPA এর মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে 7.2 Mbit
ডাটা পাওয়া সম্ভব
HSUPA (High Speed Uplink Packet
Access) হাই স্পিড আপলিংক প্যাকেট
এক্সেস
HSUPA প্রতি সেকেন্ডে 5.8 mbit আপলোড
স্পীড পাওয়া যায়।
► 3.75G
HSPA (High Speed Packet Access) হাই
স্পিড প্যাকেট এক্সেস
HSPA
প্রযুক্তিতে প্রতি সেকেন্ডে 21থেকে 28
mbit স্পিড পাওয়া সম্ভব
Lte :
► 3.8G, 3.85G, 3.9G (Pre-4G)
HSPA+ (Evolved High Speed Packet
Access) প্রসূত হাই স্পিড প্যাকেট এক্সেস
HSPA+ প্রযুক্তিতে প্রতি সেকেন্ডে 168mbit
পর্যন্ত স্পিড পাওয়া সম্ভব।
► 4G = (Fourth Generation) চতুর্থ
প্রজন্ম
LTE (Long Term Evolution) দীর্ঘ
মেয়াদী বিবর্তন
LTE প্রযুক্তিতে প্রতি সেকেন্ডে 299.6 Mbit
পর্যন্ত গতি পাওয়া সম্ভব .
আপনি যদি 3G নেটওয়ার্ক এলাকায় অবস্থান
করেন তবে আপনার মোবাইলে 3g
লেখা দেখাবে,
আপনি যদি 3.5g বা 3.75G নেটওয়ার্ক
এলাকায়
অবস্থান করেন তবে আপনার মোবাইলে H
লেখা দেখাবে, আর আপনি যদি 3.8G বা 3.9G
নেটওয়ার্ক এলাকায় অবস্থান করেন
তবে আপনার
মোবাইলে H+ লেখা দেখাবে
3.5g, 3.9G এসব কি, আসলে আমাদের দেশে 2G থেকে
3G প্রথম
তো তাই ঘুরপাক খাওয়া স্বাভাবিক তবে জেনে
অবাক হবেন পৃথিবীর কয়েকটি দেশে ইতি মধ্য 4G বা
LTE চালু হয়ে গিয়েছে, যাহোক 2G, 3G, 4G, LTE
প্রযুক্তি ও এর গতিসীমা নিয়ে কিছু তথ্য আপনাদের
সামনে তুলে ধরা হল।
3g :...
► 2G = GSM (Global System for
Mobile) গ্লোবাল সিস্টেম ফর মোবাইল
► 2.5G = GPRS (General Packet Radio
Service) জেনারেল প্যাকেট রেডিও সার্ভিস
* জিপিআরএস প্রতি সেকেন্ডে 56-114 kbit
ডাটা প্রদান করতে সক্ষম
► 2.75G = EDGE (Enhanced Data Rate
for GSM Evolution) উন্নত ডাটা রেট GSM
বিবর্তনের জন্য
EDGE : প্রতি সেকেন্ডে 400kbit পর্যন্ত
ডাটা প্রদান করতে সক্ষম।
► 3G = (Third Generation) তৃতীয়
প্রজন্মের ইন্টারনেট সেবা।
যা WCDMA-(UMTS) প্রযুক্তির
মাধ্যমে পরিচালনা করা হয়,
WCDMA = (Wideband Code Division
Multiple Access) ওয়াইডব্যান্ড কোড
ডিভিশন মাল্টিপল অ্যাকসেস
* যার গতি EDGE চেয়ে বেশী
► 3.5G
HSDPA (High Speed Downlink Packet
Access) হাই স্পিড ডাউনলিংক প্যাকেট
অ্যাক্সেস,
HSDPA এর মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে 7.2 Mbit
ডাটা পাওয়া সম্ভব
HSUPA (High Speed Uplink Packet
Access) হাই স্পিড আপলিংক প্যাকেট
এক্সেস
HSUPA প্রতি সেকেন্ডে 5.8 mbit আপলোড
স্পীড পাওয়া যায়।
► 3.75G
HSPA (High Speed Packet Access) হাই
স্পিড প্যাকেট এক্সেস
HSPA
প্রযুক্তিতে প্রতি সেকেন্ডে 21থেকে 28
mbit স্পিড পাওয়া সম্ভব
Lte :
► 3.8G, 3.85G, 3.9G (Pre-4G)
HSPA+ (Evolved High Speed Packet
Access) প্রসূত হাই স্পিড প্যাকেট এক্সেস
HSPA+ প্রযুক্তিতে প্রতি সেকেন্ডে 168mbit
পর্যন্ত স্পিড পাওয়া সম্ভব।
► 4G = (Fourth Generation) চতুর্থ
প্রজন্ম
LTE (Long Term Evolution) দীর্ঘ
মেয়াদী বিবর্তন
LTE প্রযুক্তিতে প্রতি সেকেন্ডে 299.6 Mbit
পর্যন্ত গতি পাওয়া সম্ভব .
আপনি যদি 3G নেটওয়ার্ক এলাকায় অবস্থান
করেন তবে আপনার মোবাইলে 3g
লেখা দেখাবে,
আপনি যদি 3.5g বা 3.75G নেটওয়ার্ক
এলাকায়
অবস্থান করেন তবে আপনার মোবাইলে H
লেখা দেখাবে, আর আপনি যদি 3.8G বা 3.9G
নেটওয়ার্ক এলাকায় অবস্থান করেন
তবে আপনার
মোবাইলে H+ লেখা দেখাবে
No comments:
Post a Comment